পরিক্ষার হলে কি কি করা যাবে এবং কি করা যাবে নাঃ
#
# প্রশ্ন পাওয়ার সাথে সাথে অবশ্যই ইন্সট্রাকশনগুলো দেখে নিতে হবে।
#
# উত্তরপত্র সঠিকভাবে পুরন করতে হবে কারণ কোনও ভুল হলে নতুন/
এক্সট্রা উত্তরপত্র দেয়া হবে না।
# # প্রশ্ন বেশি কঠিন হলে?
মনে রাখবেন কঠিন প্রশ্ন সবার জন্যই
কঠিন। টেনশন আপনার কোনো উপকারে আসবে না। আর চিন্তা করুন - আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে/ All is well.
#
# সব প্রশ্নের মান সমান তাই যে সকল প্রশ্নে টাইম কম লাগে সে সকল প্রশ্নের
উত্তর আগে লেখাই ভালো।
# # কোন প্রশ্ন না পারলে/ কনফিউশন মনে করলে সেটাতে সময় বেশি না দিয়ে একটা
চিহ্ন (*#!/?) দিয়ে পরের প্রশ্নে চলে যান। পরে সময় পেলে চিহ্ন অনুযায়ী আবার এটা দেখে উত্তর
দিন।
# # একের অধিক কলম ও পেন্সিল, রাবার নিয়ে যাবেন এবং নিয়ম অনুযায়ী মোবাইল,
ক্যালকুলেটর, অন্যান্য ইলেকট্রনিকস নিবেন
না পরিক্ষার কেন্দ্রে। এডমিট কার্ড, আইডি নিতে যেন ভুল না হয়। দরকার হলে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ওই প্রতিষ্ঠানের লেটেস্ট রিকয়ারমেন্ট
দেখে নিন।
# # এক্সাম চেন্টারে কারো সাথে বন্ধুত্ব পাতানো দরকার নেই। আমি আপনাকে
ইংরেজি দেখাবো আর আপনি আমাকে অংক দেখাবেন – এগুলো অনেক রিস্কি। কারণ আপনার নতুন
করা বন্ধু আপনাকে ভুল উত্তর দিতে পারে আর এই সকল পরিক্ষায় একে অপরের কম্পিটেটর।
# # পরিক্ষা হলে যাওয়ার আগে লাল চা খেয়ে ব্রেইনকে চাঙ্গা করতে পারেন।
# # পরিক্ষা কেন্দ্রের রুমে যাওয়ার আগে টয়েলেটে গিয়ে ছোট কাজ/ বড় কাজ সেরে
আসুন যাতে পরিক্ষা চলাকালিন সময় আপনার সমস্যা না হয়।
# # পরিক্ষার হলে আগে আগে চলে যাবেন। ট্র্যাফিক জ্যাম, আপনার বাসা,
পরীক্ষার কেন্দ্রের লোকেশন উপর নির্ভর করে আগে বের হওয়াই উত্তম।
# # অনেকে পরিক্ষার কেন্দ্রের সামনে গিয়ে বই/ শিট/ কারেন্ট এফেয়ার্স পড়ে –
এগুলো করা থেকে বিরত থাকুন। নিজে ফ্রেস ও কনফিডেন্ট হন এবং স্নায়ু চাপ থেকে দূরে
থাকুন।
# # পরিক্ষা দেয়ার পর অতি পণ্ডিত টাইপ লোকদের থেকে দূরে থাকুন! কত মার্কস পাবেন সেটা চিন্তা
না করে পরের পরিক্ষার জন্য নিজেকে রেডি করুন।
# # মোবাইল পার্টি, নকলবাজদের পাশে পেলে বা দেখলে ধরিয়ে দিন! এভাবে ধরা
খেতে থাকলে ওরা পরবর্তীতে এসব করতে সাহস পাবে না।